ঢাকা বৃহস্পতিবার
২১ জানুয়ারীজানুয়ারী ২০২৪
০৫ জুন ২০২৪

১০০ শতাংশ এক্সপোর্ট ওরিয়েন্টেড ভিএফএস থ্রেড ডাইং


নিউজ ডেস্ক
77

প্রকাশিত: ০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮
১০০ শতাংশ এক্সপোর্ট ওরিয়েন্টেড ভিএফএস থ্রেড ডাইং



স্টাফ রিপোর্টার : আগামী ৯ সেপ্টম্বর, রোববার সম্প্রতি প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) সম্পন্ন করা ভিএফএস থ্রেড ডাইংয়ের লেনদেন “এন” ক্যাটাগরিতে ডিএসই ও সিএসইতে শুরু হবে। ১০০ শতাংশ এক্সপোর্ট  ওরিয়েন্টেড কোম্পানিটি সুতা ও ডাইংয়ের ব্যবসা করে।  শেয়ার হোল্ডিং প্যার্টাণে কোম্পানিটি ৩০.৯০ শতাংশ শেয়ার রয়েছে উদ্যোক্তা ও পরিচালকের কাছে, ১৬ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী, ১৮.৩০ শতাংশ বিদেশি বিনিয়োগকারী এবং বাকী ৩৪.৮০ শতাংশ সাধারণ বিনিয়োগকারীর কাছে রয়েছে। ডিএসইতে কোম্পানিটির ট্রেডিং কোড ও কোম্পানি কোড হবে “ভিএফএসটিডিএল” ও “১৭৪৭৮”। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। গত ১৩ আগস্ট ভিএফএস থ্রেড ডাইং লিমিটেডের লটারিতে বরাদ্দ পাওয়া শেয়ার বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাবে জমা হয়েছে। বর্তমান আইনানুযায়ী প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা  নির্ধারিত পদ্ধতিতে আইপিওতে আসা কোম্পানির মোট শেয়ারের ৫০ শতাংশ শেয়ার পায়। লেনদেনের প্রথম দিনে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের প্রাপ্ত আইপিওর শেয়ারের ৫০% (এ কোম্পানির ক্ষেত্রে ৫৫,০০,০০০টি ) শেয়ার লেনদেনযোগ্য হয়। বাকী ৫০ শতাংশের ২৫ শতাংশ লেনদেন শুরু হওয়ার তিন মাস পর লেনদেনযোগ্য হয় এবং আরও বাকী ২৫ শতাংশ লেনদেন শুরু হওয়ার ছয় মাস পর লেনদেনযোগ্য হয় (লক ইন খোলে) অথবা প্রসপেক্টাস ইস্যু তারিখ হতে আইপিওতে প্রাপ্ত শেয়ারের ২৫ শতাংশ ৬ মাস পর্যন্ত লক ইন থাকে। অর্থাৎ লেনদেনের প্রথম দিন হতে ছয় মাস অথবা প্রসপেক্টাস ইস্যু তারিখ হতে ছয় মাস এর যে কোন একটির মেয়াদ পূর্ণ হলেই আইপিওতে প্রাপ্ত প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের সকল শেয়ারের লক ইন খুলে যায়। কোম্পানিটিকে আইপিওর মাধ্যমে ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ২ কোটি ২০ লাখ শেয়ার ইস্যু করে পুঁজিবাজার  বাজার থেকে ২২ কোটি টাকা উত্তোলন অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। উত্তোলিত টাকায় কোম্পানি প্ল্যান্ট ও মেশিনারিজ ক্রয়ে ৮০.৬৪ শতাংশ, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ (আংশিক) ১১.৪১ শতাংশ ও আইপিও খরচে ব্যয়ে ৭.৯৫ শতাংশ করবে। ৩০ জুন ২০১৭ সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৯ টাকা ৯০ পয়সা। এ সময়ের কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা শূন্য ২ পয়সা। উল্লেখ, কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে সিটিজেন সিকিউরিটিজ লিমিটেড ও ফার্স্ট সিকিউরিটিজ ক্যাপিটাল অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড। বোনাস শেয়ার বিক্রয় সংক্রান্ত শিথিলকরণ নতুন লক ইন বিধি মোতাবেক ১০ শতাংশ বা তার অধিক (ইতোপূর্বে ৫% ছিল) শেয়ারহোল্ডার কোম্পানীর চেয়ারম্যান, ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও ডিরেক্টর পুঁজিবাজারে আসার পর তাদের বোনাস শেয়ার (যদি কোম্পানি বোনাস শেয়ার ইস্যু করে) প্রসপেক্টাস ইস্যু তারিখ হতে দুই বৎসর পর্যন্ত লক ইন থাকবে। এই কোম্পানির মোট ৩৪.৫৪ শতাংশ শেয়ার কোম্পানীর চেয়ারম্যান, ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও ডিরেক্টরের কাছে অাছে। যাদের মধ্যে দুই জনের শেয়ার ১০ শতাংশের উপরে অাছে।

আরও পড়ুন:

বিষয়: