ঢাকা বৃহস্পতিবার
২১ জানুয়ারীজানুয়ারী ২০২৪
০৫ জুন ২০২৪

৩,৬৩০টি রফতানিমুখী পোশাক কারখানার তথ্য অন্তর্ভুক্ত


নিউজ ডেস্ক
97

প্রকাশিত: ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২
৩,৬৩০টি রফতানিমুখী পোশাক কারখানার তথ্য অন্তর্ভুক্ত



দেশজুড়ে কারখানাশুমারির মাধ্যমে ২০২২ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত ৩ হাজার ৬৩০টি রফতানিমুখী তৈরি পোশাক কারখানার তথ্য ম্যাপড ইন বাংলাদেশের (এমআইবি) ডিজিটাল ম্যাপের আওতায় এসেছে।

ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর অন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ ডেভেলপমেন্টে (সিইডি) পাঁচ বছর মেয়াদি প্রকল্পটি বাস্তবায়নের কাজ করছে, যা ব্র্যাকের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হচ্ছে এবং এমআইবি প্রকল্পটি লডেস ফাউন্ডেশন ও নেদারল্যান্ডস সরকারের আর্থিক সহায়তাপ্রাপ্ত  বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিজিএমইএ) এবং বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারারস অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিকেএমইএ) প্রকল্পের কৌশলগত অংশীদার (স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার) হিসেবে কাজ করছে এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীনে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর (ডিআইএফই) প্রকল্পটিতে প্রয়োজনীয় কৌশলগত সহায়তা দিচ্ছে।

এমআইবির উদ্দেশ্য হলো, দৃঢ়ভাবে তথ্য যাচাইকরণ এবং তথ্যের সত্যতা সমর্থনের বিধিমালা অনুসরণ করা, এ সেক্টরের সব অংশীদারকে পোশাক কারখানাগুলোর সঠিক, বিশ্বাসযোগ্য ও হালনাগাদ করা তথ্য প্রদান করা, যাতে আরো বেশি দক্ষতা, উৎপাদনশীলতা, জবাবদিহিতা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা যায়।

৫৫৫টি সদস্যপদবিহীন পোশাক কারখানার নমুনা নিয়ে এমআইবির একটি তড়িৎ জরিপে দেখা যায়, দেশে মহামারী শুরুর সময়ে এ কারখানাগুলোয় ৮৬ হাজার ৬৯৭ জন শ্রমিক নিয়োজিত ছিলেন এবং এসব কারখানা থেকে ছাঁটাই হয়েছে ৫৮ হাজার জন শ্রমিক, যা কিনা কারখানাপ্রতি ২২৬ জন।

আরও পড়ুন:

বিষয়: