অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজ জিততে তবু সমস্যা হয়নি। পাঁচ ম্যাচের সিরিজ বাংলাদেশ জিতে নিয়েছে ৪-১ ব্যবধানে।
অথচ এই সিরিজের আগে টি-টোয়েন্টিতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে জয়ের অভিজ্ঞতাই ছিল বাংলাদেশের। এই সংস্করণে র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের অবস্থান ভালো নয়। রেকর্ড-পরিসংখ্যানও নয় খুব সমৃদ্ধ। তবে দলের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল বলেই মনে হচ্ছে সাকিবের কাছে।
পরের সিরিজে বা ভবিষ্যতে নিয়মিতরা ফিরলে বা ফেরানো হলে এই সিরিজ জয়ী দল থেকে জায়গা হারাতে হবে কয়েকজনকে। দলে জায়গা নিয়ে এই লড়াইকে বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য দারুণ সুখবর বলে মনে করছেন বাংলাদেশের সবসময়ের সেরা ক্রিকেটার বলে বিবেচিত সাকিব আল হাসান।
“অবশ্যই এটা আমাদের বড় একটা প্লাস পয়েন্ট যে বেশ কজন নিয়মিত ক্রিকেটার ছাড়াও আমরা সিরিজটি জিততে পেরেছি। এটা আমাদের আরও বেশি অনুপ্রাণিত করবে এবং তারা যখন ফিরে আসবে দলে, তখন এই দলের শক্তি আরও অনেক বেড়ে যাবে।”
“স্বাভাবিকভাবেই এটা আমাদেরকে অনেক বেশি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ করে তুলবে দলের ভেতরে এবং যে স্বাস্থ্যকর প্রতিযোগিতা দরকার একটা বড় দল হয়ে ওঠার জন্য, সেটা আমার মনে হয় এখন থেকে শুরু হবে।”
বাংলাদেশের পরের সিরিজ নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। চোটের কারণ ওই সিরিজেও তামিমের না খেলা অনেকটাই নিশ্চিত। তবে সব ঠিক থাকলে মুশফিক ও লিটন কিউইদের বিপক্ষে সিরিজে খেলবেন নিশ্চিতভাবেই।
সিরিজটি খেলতে আগামী ২৪ অগাস্ট বাংলাদেশে আসবে নিউজিল্যান্ড দল। সিরিজ শুরু ১ সেপ্টেম্বর থেকে।