করোনা ভাইরাস : সারাবিশ্বে সুস্থ হয়েছেন ৯ লাখের বেশি মানুষ
নিউজ ডেস্ক
108
প্রকাশিত: ২৮ এপ্রিল ২০২০
ডেস্ক রিপোর্ট : বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃতের হার কমতে শুরু করেছে। এরই মধ্যে চীন, নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, বেলজিয়াম, উত্তর কোরিয়াসহ বেশকিছু দেশ করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যু শূন্যের কোঠায়। সারাবিশ্বে ৩০ লাখ ৬৪ হাজার ১৬১ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যে দুই লাখ ১১ হাজার ৫৩৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর সুস্থ হয়েছেন ৯ লাখ ২২ হাজার ৩৬৯ জন।
ইতালি
ইতালিতে করোনায় আক্রান্ত হওয়া রোগীদের সুস্থতার সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। ইতালিতে গত কয়েকদিনে রেকর্ড সংখ্যক মানুষ সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১ হাজার ৬৯৬ জন করোনা রোগী। দেশটিতে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন ৬৬ হাজার ৬২৪ জন।
ফলে আশার আলো দেখছে দেশটির ৬ কোটি মানুষ। একদিনে ইতালিতে ৩৩৩ জন করোনা রোগীর মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে ইতালিতে মোট মারা গেছে ২৬ হাজার ৯৭৭ জন। এদিন ইতালিতে আরও এক হাজার ৭৩৯ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এর ফলে আক্রান্তের সংখ্যা এক লাখ ৯৯ হাজার ৪১৪ জনে পৌঁছেছে।
যুক্তরাষ্ট্র
বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আমেরিকা। আমেরিকায় এ পর্যন্ত ৫৬ হাজার ৭৯৭ জন করোনা আক্রান্ত রোগীর মারা গেছেন এবং আক্রান্ত হয়েছেন ১০ লাখ ১০ হাজার ৩৫৬ জন। আর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১ লাখ ৩৮ হাজার ৯৯০ জন।
স্পেন
স্পেনে গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৩১ জনের মৃত্যু হয়েছে। নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে ২ হাজার ৭৯৩ জন। মোট আক্রান্তের সংখ্যা ২ লাখ ২৯ হাজার ৪২২ জন। দেশটিতে ১ লাখ ২০ হাজার ৮৩২ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।
জার্মানি
জার্মানিতে মোট আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখ ৫৮ হাজার ৭৫৮ জন। এর মধ্যে ৬ হাজার ১২৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। দেশটিতে ১ লাখ ১৪ হাজার ৬০০ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।
চীন
করোনার কেন্দ্রস্থল চীন ইতোমধ্যে আক্রান্ত ও মৃত্যু নিয়ন্ত্রণে নিয়ে এসেছে। চীনের গত ২৪ ঘণ্টায় মাত্র ৩ জন আক্রান্ত হয়েছেন। এবং একজনের মৃত্যু হয়েছে। এখন পর্যন্ত চীনে ৪ হাজার ৬৩৩ জনের মৃত্যু হয়েছে চীনে। আক্রান্ত হয়েছে ৮২ হাজার ৮৩০ জন। সুস্থ হয়েছেন ৭৭ হাজার ৪৭৪ জন।
এছাড়া ফ্রান্সে ৪৫ হাজার ৫১৩ জন, ইরানে ৭০ হাজার ৯৩৩ জন, ব্রাজিলে ৩১ হাজার ১৪২ জন, কানাডায় ১৮ হাজার ২৬৮ জন, সুইজারল্যান্ডে ২২ হাজার ২০০ মানুষ সুস্থ হয়েছেন।
গত বছর ডিসেম্বর থেকে চীনের উহান শহরে দেখা যাওয়া এই নতুন ভাইরাস মূলত ফুসফুসে বড় ধরণের সংক্রমণ ঘটায়। জ্বর, কাশি, শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যাই মূলত প্রধান লক্ষ্মণ। এখনও পর্যন্ত এ ভাইরাসের কোনো প্রতিষেধক আবিষ্কার হয়নি।
সূত্র: বিজনেস আওয়ার
আরও পড়ুন:
প্রথম সংবাদ সম্পর্কিত আরও
অর্থনৈতিক অঞ্চলে আমিরাতের বিনিয়োগ চান প্রধানমন্ত্রী
১৩ জুন ২০২৪
লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য জানালো বাংলাদেশ ফাইন্যান্স
১২ জুন ২০২৪
পুঁজিবাজার গতিশীল রাখতে ভালো আইপিওর বিকল্প নেই: ডিবিএ প্রেসিডেন্ট
১১ জুন ২০২৪
ডিএনএ লজিক ডিজাইনের নতুন সম্ভাবনা নিয়ে ড. হাসান বাবুর আন্তর্জাতিক প্রকাশনা
১০ জুন ২০২৪
মোদীর শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আজ দিল্লি যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
০৮ জুন ২০২৪
অতালিকাভুক্ত কোম্পানির কর্পোরেট কর কমলো
০৬ জুন ২০২৪