বস্ত্র খাতে মুনাফা বেড়েছে ২১ কোম্পানির
Reporter01
176
প্রকাশিত: ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
স্টাফ রিপোর্টার
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের ৫৮টি কোম্পানির মধ্যে এই পর্যন্ত চলতি অর্থবছরের ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ সমাপ্ত প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ৪৭টি কোম্পানি। এরমধ্যে মুনাফায় অগ্রগতি হয়েছে ২১টির। যেগুলোর মধ্যে ১৮টি কোম্পানির মুনাফা বেড়েছে এবং ৩টির লোকসান কমেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
মুনাফায় অগ্রগতি হওয়া ২১টি কোম্পানি হলো- আমান কটন, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, আনলিমায়ার্ন ডাইং, আর্গন ডেনিমস, সিএন্ডএ টেক্সটাইল, দুলামিয়া কটন, এনভয় টেক্সটাইল, এস্কয়ার নিট কম্পোজিট, ইভিঞ্চ টেক্সটাইল, জেনারেশন নেক্সট, মালেক স্পিনিং, মুন্নু ফেব্রিক্স, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল, রহিম টেক্সটাইল, সায়হাম কটন, সায়হাম টেক্সটাইল, সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, স্কয়ার টেক্সটাইল, স্টাইলক্রাফট, তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল এবং ভিএফএস থ্রেড ডাইং লিমিটেড।
আমান কটন: চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ০২ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২৯ পয়সা।
আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ: চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৫৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩৯ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ০৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৭৮ পয়সা।
আনলিমা ইয়ার্ন ডাইং: চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০৭ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির লোকসান হয়েছে ০৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০৮ পয়সা।
আর্গন ডেনিমস: চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০৩ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২৩ পয়সা।
সিএন্ডএ টেক্সটাইল: চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ০৩ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ০৬ পয়সা।
দুলামিয়া কটন: চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির লোকসান হয়েছে ১৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ২০ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির লোকসান হয়েছে ১৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৪৬ পয়সা।
এনভয় টেক্সটাইল: চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৮০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৫৯ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৪৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ২৩ পয়সা।
এস্কয়ার নিট কম্পোজিট: চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির লোকসান হয়েছে ৫৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৮১ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির লোকসান হয়েছে ১ টাকা ১০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৫১ পয়সা।
ইভিঞ্চ টেক্সটাইল: চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১০ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ২৬ পয়সা।
জেনারেশন নেক্সট: চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০৩ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির লোকসান হয়েছে ১৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০২ পয়সা।
মালেক স্পিনিং: চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ১৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৫৪ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪ টাকা ০৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৬৭ পয়সা।
মুন্নু ফেব্রিক্স: চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০৩ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০৬ পয়সা।
প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল: চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৭২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ৩৬ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ০৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩ টাকা ৯৮ পয়সা।
রহিম টেক্সটাইল: চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ২ টাকা ৭১ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৪ টাকা ৭১ পয়সা।
সায়হাম কটন: চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০৪ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪০ পয়সা।
সায়হাম টেক্সটাইল: চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৬২ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৩১ পয়সা।
সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ: চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২১ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪৫ পয়সা।
স্কয়ার টেক্সটাইল: চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ২৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৯২ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ০৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ৮২ পয়সা।
স্টাইল ক্রাফট: চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির লোকসান হয়েছে ৬৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ১ টাকা ১৬ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির লোকসান হয়েছে ২ টাকা ৫৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ১ টাকা ১০ পয়সা।
তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল: চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৮৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৮৬ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৭৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ৭২ পয়সা।
ভিএফএস থ্রেড ডাইং: চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১৭ পয়সা।
অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪০ পয়সা।
এদিকে, বস্ত্র খাতের ১১টি কোম্পানি এখন পর্যন্ত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেনি। কোম্পানিগুলো হলো- আলহাজ টেক্সটাইল, ফ্যামিলিটেক্স বিডি, এইচ আর টেক্সটাইল, কাট্টালি টেক্সটাইল, মিথুন নিটিং, নিউ লাইন ক্লথিংস, নুরানী ডাইং, প্রাইম টেক্সটাইল, রিজেন্ট টেক্সটাইল, রিং শাইন টেক্সটাইল এবং তুং হাই নিটিং অ্যান্ড ডাইং লিমিটেড।